Skip to main content

Posts

কম্পিউটারের প্রজন্ম। The generation of computers.

কম্পিউটারের প্রজন্ম। The generation of computers. প্রথম থেকে বর্তমান যুগ পর্যন্ত বিভিন্ন ধরনের কম্পিউটার তৈরির ইতিহাসকে পাঁচটি প্রজন্মে ভাগ করা হয়েছে।  প্রথম প্রজন্মঃ প্রথম প্রজন্ম হিসেবে ধরা হয় ১৯৪০ থেকে ১৯৫৮ সাল পর্যন্ত এই ১৮ বছরকে। ১৯৪০ সালে প্রথম ইলেকট্রিক কম্পিউটার তৈরির প্রচেষ্টা চলে। ১৯৪২ সালে আউওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আঁটানপস বৈদ্যুতিক বাল্ব ব্যবহার করে ছোট একটি কম্পিউটার তৈরি করেন তার নাম দেন ABC (Atanas of Barry Computer)। এটি প্রতি সেকেন্ডে ৫০০ টি গণনা করতে পারত। এরপর ১৯৪৪ সালে Mark-1 নামে একটি যন্ত্র তৈরি করা হয় যা সত্যিকারের একটি কম্পিউটারের ছিল। এতে নির্দেশ এবং তথ্য ও জমা করে রাখা সম্ভব ছিল।  দ্বিতীয় প্রজন্মঃ ১৯৫৮ সালে থেকে ১৯৬৫ সাল পর্যন্ত এই ৮ বছর সময়কালকে কম্পিউটারের দ্বিতীয় প্রজন্ম হিসেবে ধরা হয়। দ্বিতীয় প্রজন্মের আবিষ্কার ছিল একটি যুগান্তকারী পরিবর্তনের। আবিষ্কার হয় IC (Integrated Circuit)। ফলশ্রুতিতে কম্পিউটারের  আকারে হয়ে আসে ছোট।  তৃতীয় প্রজন্মঃ ১৯৬৫ সাল থেকে ১৯৭০ এই পাঁচ বছর IC (Integrated Circuit) এর নানা উন্নততর সংস্করণ সাধি...

ভার্চুয়াল অফিস সম্পর্কে ব্যাখ্যা করো। Explain about virtual offic.

প্রশ্নঃ   ভার্চুয়াল অফিস সম্পর্কে ব্যাখ্যা করো। Explain about virtual office. উত্তরঃ ভার্চুয়াল অফিস এমন এক অফিস যেখানে কর্মীরা সশরীরে উপস্থিত না থেকে কাজ করে। ১৯৮৩ সালে সর্বপ্রথম ভার্চুয়াল অফিস নিয়ে আলোচনা করা হয়। পরবর্তীতে ১৯৯৪ সালে এ অফিসের কাজকর্ম শুরু হয়। কর্মীরা দূরে নিজ নিজ বাসায় বসে ইন্টারনেট ব্যবহার করে অফিসের কাজকর্ম করে থাকে। উন্নত দেশগুলোতে ভার্চুয়াল অফিসের কাজকর্ম শুরু হয়েছে। নিয়ম-নীতি মেনে কাজ করলে ভার্চুয়াল অফিসের কাজকর্ম সাধারণ অফিসের চেয়ে বেশি হয়। ভার্চুয়াল অফিস করার জন্য অনেক বড় অফিসের দরকার হয় না, প্রয়োজন হয় ইন্টারনেট যুক্ত কম্পিউটার এবং সঠিক রক্ষণাবেক্ষণ। তাই বর্তমানে দিন দিন ভার্চুয়াল অফিস অনেক জনপ্রিয় হয়ে উটেছে।

ভার্চুয়াল ক্লাসরুম কি? শিক্ষাক্ষেত্রে 一 এর ভূমিকা বর্ণনা করো। What is a virtual classroom? Describe its role in education.

প্রশ্নঃ   ভার্চুয়াল ক্লাসরুম কি? শি ক্ষাক্ষেত্রে 一 এর ভূমিকা বর্ণনা করো। What is a virtual classroom? Describe its role in education. উত্তরঃ সরাসরি ক্লাসে উপস্থিত না থেকে ইন্টারনেটের মাধ্যমে পৃথিবীর দূর-দূরান্তে বসে ভিডিও কনফারেন্সিং এ যুক্ত থেকে ক্লাসে অংশগ্রহণ করা হল ভার্চুয়াল ক্লাসরুম। অর্থাৎ একজন শিক্ষক একটি নির্দিষ্ট ক্লাসরুমে পড়াবেন, সারা পৃথিবীর শিক্ষার্থীরা অনলাইনের যুক্ত হয়ে অংশগ্রহণ করতে পারবে। বর্তমানে শিক্ষা ক্ষেত্রে ভার্চুয়াল ক্লাসরুম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। যেসব শিক্ষার্থী ভালো মানের শিক্ষকের অভাবে গণিত, ইংরেজি ও বিজ্ঞান বিষয় শেখার আগ্রহ হারিয়ে ফেলে। সেইসব শিক্ষার্থীরা অনলাইনে যুক্ত হয়ে বিশ্বের নামকরা শিক্ষকের লাইভ ক্লাসে অংশগ্রহণ করে সহজ সমাধান পেতে পারে। শিক্ষাকে আনন্দময় ও সহজবোধ্য করে সারা পৃথিবীর শিক্ষার্থীর মাঝে বিতরণ করতে ভার্চুয়াল ক্লাসরুম অপরিহার্য।

ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন সম্পর্কে লেখো। Write about electronic voting machines.

প্রশ্নঃ  ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন সম্পর্কে লেখো। উত্তরঃ ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন এমন একটি যন্ত্র যার সাহায্যে কাগজ-কলম ছাড়াই নির্দিষ্ট বোতাম চেপে পছন্দের প্রার্থীকে ভোট প্রদান করা হয়। ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের সাহায্যে একাধারে সঠিক ভাবে গ্রহণ ও দ্রুততার সাথে ভোট গণনা করা সম্ভব।ভোটিং মেশিনের স্ক্রিনে প্রার্থীর মার্কার ডান পাশে বতাম থাকে। যে প্রার্থীকে পছন্দ করা হয় তার পাশে বোতামটি চাপা হয় এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভোটটি গণনা করা যায়। ভোট প্রদান সহজ বলে বৃদ্ধ ও অক্ষম ভোটারগণ সহজেই তাদের মূল্যবান ভোট দিতে পারেন। ইলেকট্রনিক ভোটিং, মেশিন অনেক তাড়াতাড়ি নির্বাচনের ফলাফল দেওয়া যায়। ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন যন্ত্রচালিত বলে এ ব্যবস্থায় অসদুপায় অবলম্বন করা যায় না।

কাগজবিহীন ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পর্কে লেখো। Write about the paperless admission process.

প্রশ্নঃ   কাগজবিহীন ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পর্কে লেখো। উত্তরঃ কাগজবিহীন ভর্তি প্রক্রিয়া বলতে মোবাইল, ইন্টারনেট ও কম্পিউটার প্রযুক্তির কল্যাণে যে ভর্তি প্রক্রিয়ার প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করা হয়। সর্বপ্রথম শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ২০০৯ সালে কাগজবিহীন ভর্তি প্রক্রিয়াটি শুরু করে। শিক্ষার্থীদের ভর্তি রেজিস্ট্রেশন এর জন্য ঘর থেকে বের হতে হবে না। শুধুমাত্র মোবাইল টেলিফোন ব্যবহার করে এ প্রক্রিয়া শেষ করে ফেলতে পারে। এ ছাড়া ইন্টারনেট সংযুক্ত কম্পিউটার ব্যবহার করে ভর্তির আবেদন তথ্য অনলাইনে পূরণ করে ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্র ঘরে বসে পেতে পারে। যা তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির কল্যাণে সম্ভব। এভাবে একজন শিক্ষার্থী কাগজবিহীন ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে থাকে।

ই- চিকিৎসা কেন্দ্র সম্পর্কে বর্ণনা কর। Describe The E-Medical Center.

প্রশ্নঃ  ই- চিকিৎসা কেন্দ্র সম্পর্কে বর্ণনা কর।  Describe The E-Medical Center. উত্তরঃ ই-চিকিৎসা হচ্ছে ইন্টারনেট বা মোবাইল টেলিফোনে কোনো বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের সেবা বা পরামর্শ নেওয়া। ই-চিকিৎসা অনেক দ্রুত এবং কম ব্যয়ে নেওয়া যায়। আর ই-চিকিৎসা কেন্দ্র হচ্ছে একটি ওয়েবসাইটের ঠিকানা যেখানে বিভিন্ন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের নামের লিস্ট, তাদের মোবাইল টেলিফোন নাম্বার এবং তাদের চেম্বারের ঠিকানা থাকে। ইন্টারনেট বা মোবাইল টেলিফোন থাকলে অতি সহজেই যেকোনো স্থান থেকে ই-চিকিৎসা কেন্দ্র থেকে অল্প ব্যয়েই ই-চিকিৎসা পাওয়া যায়। এর ফলে আগের মতো চিকিৎসার জন্য ডাক্তারের কাছে যাওয়া অনেক কমেছে এবং আমাদের সময়, টাকা সংরক্ষিত হচ্ছে। 

ই-বুক রিডার বলতে কি বোঝ?

প্রশ্নঃ ই-বুক রিডার বলতে কি বোঝ? উত্তরঃ ইলেক্ট্রনিক বুক রিডার এর সংক্ষিপ্ত রুপ হচ্ছে ই-বুক রিডার। সাধারণ ই-বুক হচ্ছে ছবি ও লেখা সমৃদ্ধ একটি ডিজিটাল সিস্টেম যেতি কম্পিউটার বা অন্যান্য ডিভাইস দিয়ে পড়া যায়। ই-বুক রিডার হচ্ছে ই-বুক পড়ার একটি সফটওয়্যার। ই-বুক রিডার এ সহস্রাধিক বই ডাউনলোড করে রাখা যায়। পরবর্তীতে ইচ্ছানুযায়ী যে কোন বই ওপেন করে সাধারণ বইয়ের মত পড়া যায়। বইয়ের মত এখানে পাতা উল্টানো যায়। প্রয়োজনে যে কোনো পৃষ্ঠায় চলে যাওয়া যায়।