Skip to main content

Posts

Showing posts with the label ICT

কী-বোর্ডকে প্রধান ইনপুট ডিভাইস বলা হয় কেন? ব্যাখ্যা করো। Why is the keyboard called the main input device? Explain.

প্রশ্নঃ কী-বোর্ডকে প্রধান ইনপুট ডিভাইস বলা হয় কেন? ব্যাখ্যা করো।  উত্তরঃ কী-বোর্ডকে প্রধান ইনপুট ডিভাইস বলা হয়। কারণ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির অধিকাংশ যন্ত্রে কী-বোর্ডের মাধ্যমে নির্দেশনা দিতে হয়। বিশেষ করে কম্পিউটারে ওয়ার্ড প্রসেসিং কাজে একমাত্র কী-বোর্ড দিয়ে প্রায় সকল ধরনের নির্দেশনা দিতে হয়। কোনো কিছু লিখতে কী-বোর্ড আবশ্যক। কেননা কী-বোর্ডের মাধ্যমে বিভিন্ন ভাষার কমান্ড থাকে। কী-বোর্ডে বর্ণ, সংখ্যা, চিহ্ন থাকে। একজন ব্যবহারকারী সহজেই সেগুল কী-বোর্ড কমান্ডের মাধ্যমে ব্যবহার করতে পারেন। তাছাড়া কী-বোর্ড দিয়ে যেসকল কাজ করা যাবে কিন্তু অন্যান্য ইনপুট যন্ত্র দিয়ে সে সব কাজ করা যাবে না। এ কারনেই কী-বোর্ডকে প্রধান ইনপুট ডিভাইস বলা হয়। 

বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ঃ বাংলাদেশের মালিকানাধীন প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ। Bangabandhu Satellite-1: The first artificial satellite owned by Bangladesh.

বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ বাংলাদেশের প্রথম ভূ স্থির (Geostationary) যোগাযোগ ও সম্প্রচার উপগ্রহ। এর মধ্যে দিয়ে ৫৭ তম দেশ হিসেবে নিজস্ব স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণকারী দেশের তালিকায় যুক্ত হয় বাংলাদেশ। এটি ১১ই মে ২০১৮ যুক্তরাষ্ট্রের কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে উৎক্ষেপণ করা হয়। এটি ছিল ফ্যালকন  ৯ ব্লক - ৫ রকেটের প্রথম পেলোড উৎক্ষেপণ।  এটি ফ্রান্সের থেলিস অ্যালেনিয়া স্পেস কর্তৃক নকশা ও তৈরি করা হয়েছে। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১, ১৬০০ মেগাহার্টজ ক্ষমতাসম্পন্ন মোট ৪০ টি কে-ইউ এবং সি-ব্যান্ড ট্রান্সপন্ডার বহন করছে এবং এর আয়ু ১৫ বছর। এর নির্মাণ ব্যয় প্রায় তিন হাজার কোটি টাকা। বর্তমানে স্যাটেলাইটের ব্যান্ডউইথ ও ফ্রিকোয়েন্সি ব্যবহার করে ইন্টারনেট বঞ্চিত অঞ্চল যেমন- পার্বত্য ও হাওড় এলাকায় ইন্টারনেট সুবিধা প্রদান করা সম্ভব হচ্ছে, প্রত্যন্ত অঞ্চলে ইন্টারনেট ও ব্যাংকিং সেবা, টেলিমেডিসিন ও দূরশিক্ষণ ব্যবস্থা প্রসারেও এটি ব্যবহৃত হচ্ছে। টিভি চ্যানেলগুলো তাদের সম্প্রচার সঠিকভাবে পরিচালনার জন্য বিদেশি নির্ভরতা কমিয়ে এর উপর নির্ভর করছে। ফলে দেশের টাকা দেশেই থাকছে। বড় প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় মোবাইল নেটওয়ার্ক অচল ...

ভার্চুয়াল অফিস সম্পর্কে ব্যাখ্যা করো। Explain about virtual offic.

প্রশ্নঃ   ভার্চুয়াল অফিস সম্পর্কে ব্যাখ্যা করো। Explain about virtual office. উত্তরঃ ভার্চুয়াল অফিস এমন এক অফিস যেখানে কর্মীরা সশরীরে উপস্থিত না থেকে কাজ করে। ১৯৮৩ সালে সর্বপ্রথম ভার্চুয়াল অফিস নিয়ে আলোচনা করা হয়। পরবর্তীতে ১৯৯৪ সালে এ অফিসের কাজকর্ম শুরু হয়। কর্মীরা দূরে নিজ নিজ বাসায় বসে ইন্টারনেট ব্যবহার করে অফিসের কাজকর্ম করে থাকে। উন্নত দেশগুলোতে ভার্চুয়াল অফিসের কাজকর্ম শুরু হয়েছে। নিয়ম-নীতি মেনে কাজ করলে ভার্চুয়াল অফিসের কাজকর্ম সাধারণ অফিসের চেয়ে বেশি হয়। ভার্চুয়াল অফিস করার জন্য অনেক বড় অফিসের দরকার হয় না, প্রয়োজন হয় ইন্টারনেট যুক্ত কম্পিউটার এবং সঠিক রক্ষণাবেক্ষণ। তাই বর্তমানে দিন দিন ভার্চুয়াল অফিস অনেক জনপ্রিয় হয়ে উটেছে।

ভার্চুয়াল ক্লাসরুম কি? শিক্ষাক্ষেত্রে 一 এর ভূমিকা বর্ণনা করো। What is a virtual classroom? Describe its role in education.

প্রশ্নঃ   ভার্চুয়াল ক্লাসরুম কি? শি ক্ষাক্ষেত্রে 一 এর ভূমিকা বর্ণনা করো। What is a virtual classroom? Describe its role in education. উত্তরঃ সরাসরি ক্লাসে উপস্থিত না থেকে ইন্টারনেটের মাধ্যমে পৃথিবীর দূর-দূরান্তে বসে ভিডিও কনফারেন্সিং এ যুক্ত থেকে ক্লাসে অংশগ্রহণ করা হল ভার্চুয়াল ক্লাসরুম। অর্থাৎ একজন শিক্ষক একটি নির্দিষ্ট ক্লাসরুমে পড়াবেন, সারা পৃথিবীর শিক্ষার্থীরা অনলাইনের যুক্ত হয়ে অংশগ্রহণ করতে পারবে। বর্তমানে শিক্ষা ক্ষেত্রে ভার্চুয়াল ক্লাসরুম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। যেসব শিক্ষার্থী ভালো মানের শিক্ষকের অভাবে গণিত, ইংরেজি ও বিজ্ঞান বিষয় শেখার আগ্রহ হারিয়ে ফেলে। সেইসব শিক্ষার্থীরা অনলাইনে যুক্ত হয়ে বিশ্বের নামকরা শিক্ষকের লাইভ ক্লাসে অংশগ্রহণ করে সহজ সমাধান পেতে পারে। শিক্ষাকে আনন্দময় ও সহজবোধ্য করে সারা পৃথিবীর শিক্ষার্থীর মাঝে বিতরণ করতে ভার্চুয়াল ক্লাসরুম অপরিহার্য।

ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন সম্পর্কে লেখো। Write about electronic voting machines.

প্রশ্নঃ  ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন সম্পর্কে লেখো। উত্তরঃ ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন এমন একটি যন্ত্র যার সাহায্যে কাগজ-কলম ছাড়াই নির্দিষ্ট বোতাম চেপে পছন্দের প্রার্থীকে ভোট প্রদান করা হয়। ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের সাহায্যে একাধারে সঠিক ভাবে গ্রহণ ও দ্রুততার সাথে ভোট গণনা করা সম্ভব।ভোটিং মেশিনের স্ক্রিনে প্রার্থীর মার্কার ডান পাশে বতাম থাকে। যে প্রার্থীকে পছন্দ করা হয় তার পাশে বোতামটি চাপা হয় এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভোটটি গণনা করা যায়। ভোট প্রদান সহজ বলে বৃদ্ধ ও অক্ষম ভোটারগণ সহজেই তাদের মূল্যবান ভোট দিতে পারেন। ইলেকট্রনিক ভোটিং, মেশিন অনেক তাড়াতাড়ি নির্বাচনের ফলাফল দেওয়া যায়। ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন যন্ত্রচালিত বলে এ ব্যবস্থায় অসদুপায় অবলম্বন করা যায় না।

কাগজবিহীন ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পর্কে লেখো। Write about the paperless admission process.

প্রশ্নঃ   কাগজবিহীন ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পর্কে লেখো। উত্তরঃ কাগজবিহীন ভর্তি প্রক্রিয়া বলতে মোবাইল, ইন্টারনেট ও কম্পিউটার প্রযুক্তির কল্যাণে যে ভর্তি প্রক্রিয়ার প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করা হয়। সর্বপ্রথম শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ২০০৯ সালে কাগজবিহীন ভর্তি প্রক্রিয়াটি শুরু করে। শিক্ষার্থীদের ভর্তি রেজিস্ট্রেশন এর জন্য ঘর থেকে বের হতে হবে না। শুধুমাত্র মোবাইল টেলিফোন ব্যবহার করে এ প্রক্রিয়া শেষ করে ফেলতে পারে। এ ছাড়া ইন্টারনেট সংযুক্ত কম্পিউটার ব্যবহার করে ভর্তির আবেদন তথ্য অনলাইনে পূরণ করে ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্র ঘরে বসে পেতে পারে। যা তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির কল্যাণে সম্ভব। এভাবে একজন শিক্ষার্থী কাগজবিহীন ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে থাকে।

ই- চিকিৎসা কেন্দ্র সম্পর্কে বর্ণনা কর। Describe The E-Medical Center.

প্রশ্নঃ  ই- চিকিৎসা কেন্দ্র সম্পর্কে বর্ণনা কর।  Describe The E-Medical Center. উত্তরঃ ই-চিকিৎসা হচ্ছে ইন্টারনেট বা মোবাইল টেলিফোনে কোনো বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের সেবা বা পরামর্শ নেওয়া। ই-চিকিৎসা অনেক দ্রুত এবং কম ব্যয়ে নেওয়া যায়। আর ই-চিকিৎসা কেন্দ্র হচ্ছে একটি ওয়েবসাইটের ঠিকানা যেখানে বিভিন্ন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের নামের লিস্ট, তাদের মোবাইল টেলিফোন নাম্বার এবং তাদের চেম্বারের ঠিকানা থাকে। ইন্টারনেট বা মোবাইল টেলিফোন থাকলে অতি সহজেই যেকোনো স্থান থেকে ই-চিকিৎসা কেন্দ্র থেকে অল্প ব্যয়েই ই-চিকিৎসা পাওয়া যায়। এর ফলে আগের মতো চিকিৎসার জন্য ডাক্তারের কাছে যাওয়া অনেক কমেছে এবং আমাদের সময়, টাকা সংরক্ষিত হচ্ছে। 

ই-বুক রিডার বলতে কি বোঝ?

প্রশ্নঃ ই-বুক রিডার বলতে কি বোঝ? উত্তরঃ ইলেক্ট্রনিক বুক রিডার এর সংক্ষিপ্ত রুপ হচ্ছে ই-বুক রিডার। সাধারণ ই-বুক হচ্ছে ছবি ও লেখা সমৃদ্ধ একটি ডিজিটাল সিস্টেম যেতি কম্পিউটার বা অন্যান্য ডিভাইস দিয়ে পড়া যায়। ই-বুক রিডার হচ্ছে ই-বুক পড়ার একটি সফটওয়্যার। ই-বুক রিডার এ সহস্রাধিক বই ডাউনলোড করে রাখা যায়। পরবর্তীতে ইচ্ছানুযায়ী যে কোন বই ওপেন করে সাধারণ বইয়ের মত পড়া যায়। বইয়ের মত এখানে পাতা উল্টানো যায়। প্রয়োজনে যে কোনো পৃষ্ঠায় চলে যাওয়া যায়। 

জিপিএস বলতে কি বুঝ? সংক্ষেপে বর্ণনা করো।

প্রশ্নঃ   জিপিএস বলতে কি বুঝ? সংক্ষেপে বর্ণনা করো। উত্তরঃ জিপিএস এর পুরো নাম হচ্ছে "Global Positioning System" নিখুঁতভাবে পৃথিবীর কোনো স্থানের অবস্থান সম্পর্কে জানতে যে প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয় তার নাম জিপিএস। বর্তমানে বিভিন্ন মডেলের গাড়ি, জাহাজ, প্লেন, ল্যাপটপ এমনকি নতুন মডেলের মোবাইল ফোনে জিপিএস রিসিভার থাকে। ফলে কেউ যদি পথঘাট চিনতে না পারে তাহলে সে জিপিএস এ নির্দিষ্ট জায়গার ম্যাপকে জুড়ে দিতে পারলেই যে কোন জায়গায় নিচেন্তে  যেতে পারবে। জিপিএস কাজটি করতে পারে কৃত্রিম উপগ্রহের সাহায্যে। তারা পৃথিবীতে সংকেত পাঠায়, জিপিএস সেয় সংকেতকে কাজে লাগিয়ে গন্তব্যস্থান বা জায়গার লোকেশন বের করে।

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার লিখ।

প্রশ্নঃ   তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার লিখ। উত্তরঃ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আমাদের জীবনকে বদলে দিয়েছে। পৃথিবীতে এমন কোনো মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না, যে কোন না কোনভাবে প্রযুক্তি ব্যবহার করেনি। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে রাষ্ট্রের বড় বড় কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে। আন্তর্জাতিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরাও তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার করে থাকেন। আমাদের চারদিকের পরিচিত মানুষেরা, আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব সবাই ব্যক্তিগত যোগাযোগে, বিনোদন, সামাজিক যোগাযোগে, শিক্ষা ও গবেষণায়, ব্যবসায়, চিকিৎসায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার করে থাকেন। অফিসের কাজকর্ম পরিচালনার ক্ষেত্রে এটি বেশি ব্যবহৃত হয়। এইরকম অফিসকে বলে ভার্চুয়াল অফিস। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ছাড়া বর্তমান আধুনিক যুগ অচল। যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলার জন্য তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার অত্যন্ত জরুরি।

প্রশ্নঃ মোবাইল টেলিফোন কে বুদ্ধিমান যন্ত্র বলার কারণ ব্যাখ্যা করো ?

প্রশ্নঃ   মোবাইল টেলিফোন কে বুদ্ধিমান যন্ত্র বলার কারণ ব্যাখ্যা করো ? উত্তরঃ বর্তমানে মোবাইল টেলিফোন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির আশীর্বাদ হিসেবে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হচ্ছে। মোবাইল টেলিফোনের মাধ্যমে আমরা সশরীরে না গিয়ে পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে অনায়াসে যোগাযোগ করতে পারি। যোগাযোগ ছাড়াও মোবাইল টেলিফোন এর সাহায্যে গান শোনা, ছবি তোলা, ভিডিও করা, খুদে বার্তা পাঠানোর কাজ সহজেই করা যায়। প্রতিনিয়ত এর উন্নতির ফলে কম্পিউটারের কাজ আমরা মোবাইল টেলিফোনে করতে পারছি। বর্তমানে শিক্ষার্থীরা এটির ব্যবহার করে বিভিন্ন অনলাইন নির্ভর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির আবেদন খুব সহজে সম্পন্ন করতে পারছে। এভাবে মোবাইল টেলিফোন আমাদের বিভিন্নভাবে সাহায্য করেছে। এটিই জীবনের মানকে বদলে দিয়েছে। মানুষ যেমন তার বুদ্ধি দিয়ে অনেক কাজ করতে পারে, তদ্রুপ মোবাইল টেলিফোনও বিভিন্ন ফাংশন ব্যবহার করে বিভিন্ন কাজ করতে পারে। এইজন্যই মোবাইল টেলিফোন কে একটি বুদ্ধিমান যন্ত্র বলা হয়।

প্রশ্নঃ বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট ১ সম্পর্কে লিখ ?

প্রশ্নঃ  বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট ১ সম্পর্কে লিখ ? উত্তরঃ বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট বাংলাদেশের প্রথম জিও স্টেশনারি স্যাটেলাইট।  পৃথিবী থেকে ৩৬,০০০ হাজার কিলোমিটার উপরে অবস্থান করে বলেই একে জিও স্টেশনারি স্যাটেলাইট বলা হয়। ১২ ই মে ২০১৮ তারিখে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট ১ কে যুক্তরাষ্ট্রের কেনেডি মহাকাশ কেন্দ্র থেকে উৎক্ষেপণ করা হয়। এভাবেই নিজস্ব স্যাটেলাইটের অধিকারী দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ পৃথিবীর ৫৭ তম দেশ হিসেবে গৌরব অর্জন করে। বিস্তারিত পড়তে ক্লিক করুন এখানে।