Skip to main content

Language ( ভাষা )

       Language ( ভাষা )

Language (ভাষা): মানুষ সামাজিক জীব। সমাজে বাস করতে হলে মানুষকে বিভিন্ন কাজে ও উদ্দেশে মনের ভাব প্রকাশ করতে হয়। আমরা মুখে বলি এবং হাতে লিখে জেসব ভাব প্রকাশ করে থাকি, সেগুলোকেই সাধারণত ভাষা বলা হয়। মানুষ তার দৈনন্দিন জিবনে একে অপরের নিকট মনের ভাব বিভিন্ন প্রকার Sound বা ধ্বনির মাধ্যমে প্রকাশ করে থাকে। আর এসব Sound বা ধ্বনিগুলো উচ্চারিত হয় আমদের মুখ, জিভ, দাঁত, মাড়ি, তালু, ঠোঁট, নাক ইত্যাদি বাগযন্ত্রের সাহায্যে। অর্থাৎ মনের ভাব প্রকাশ করার জন্য বাগযন্ত্রের সাহায্যে যেসব অর্থপূর্ণ ধ্বনি বা ধ্বনিসমষ্টি উচ্চারিত হই তাকে Language বা ভাষা বলে।

সংজ্ঞাঃ মনের ভাব প্রকাশের জন্য জেসব অর্থপূর্ণ ধ্বনি বা ধ্বনিসমষ্টি উচ্চারণ করে তাকে Language বা ভাষা বলে।

English: The combination of sound which is used to express clear and meaningful sense is called Language.

পৃথিবীতে অনেক রকম ভাষা আছে। এক এক দেশের মানুষ এক এক ভাসায় তাদের মনের ভাব প্রকাশ করে থাকে। যেমন- আমরা বাংলাদেশী। আমরা বাংলা ভাসায় মনের ভাব প্রকাশ করি।

English Language: ইংল্যান্ড, আমেরিকা প্রভৃতি দেশের লোকেরা যে ভাষায় তাদের মনের ভাব প্রকাশ করে থাকে, তাকে English Language বলে। মাতৃভাষার  পাশাপাশি আমাদের ইংরেজি ভাষা কানা আবশ্যক। কারণ, ইংরেজি একটি আন্তর্জাতিক ভাষা। বিদেশের সাথে বিভিন্ন কাজে যোগাযোগ রক্ষার জন্য ইংরেজি ভাষায় ব্যবহার করতে হয়। এছাড়া জ্ঞান-বিজ্ঞানের অধিকাংশ পুস্তকই ইংরেজি ভাষায় লেখা। তাই উচ্চতর শিক্ষা গ্রহণের জন্য ইংরেজি জানা অপরিহার্য

Mother Tongue: মায়ের কাছ থেকে যে ভাষা অর্জন (শেখা) করা হয়, তাকে  Mother Tongue বা মাতৃভাষার বলে। English: The language acquired from mother is called Mother Tongue.

Grammar ( ব্যাকরণ ): যে বই পাঠ করলে আমরা ভাষা শুদ্ধরূপে লেখতে, পরতে ও বলতে পারি, তাকে Grammar বলে। English: The book from which we may know the rules of speaking, reading and writing a language correctly is called grammar.

English Grammar (ইংরেজি ব্যাকরণ ): যে বই পাঠ করলে আমরা ইংরেজি  ভাষা শুদ্ধরূপে লেখতে, পরতে ও বলতে পারি, তাকে English Grammar বলে। English: The book from which we may know the rules of speaking, reading and writing a English correctly is called English grammar.

যে কোন ভাষায় দক্ষতা অর্জন করতে হলে সেই ভাষার নিয়ম-কানুনগুলো যথাযথ ভাবে আয়ত্ত করতে হয়। কারণ প্রত্যেক ভাষারই রয়েছে নিজস্ব কিছু  নিয়ম-কানুন আর সেগুলোই ইংরেজিতে Grammar বাংলায় ব্যাকরণ বলে। Grammar হল ভাষার (Language)-এর বিশ্লেষণ।

 

Comments

Popular posts from this blog

ই-বুক রিডার বলতে কি বোঝ?

প্রশ্নঃ ই-বুক রিডার বলতে কি বোঝ? উত্তরঃ ইলেক্ট্রনিক বুক রিডার এর সংক্ষিপ্ত রুপ হচ্ছে ই-বুক রিডার। সাধারণ ই-বুক হচ্ছে ছবি ও লেখা সমৃদ্ধ একটি ডিজিটাল সিস্টেম যেতি কম্পিউটার বা অন্যান্য ডিভাইস দিয়ে পড়া যায়। ই-বুক রিডার হচ্ছে ই-বুক পড়ার একটি সফটওয়্যার। ই-বুক রিডার এ সহস্রাধিক বই ডাউনলোড করে রাখা যায়। পরবর্তীতে ইচ্ছানুযায়ী যে কোন বই ওপেন করে সাধারণ বইয়ের মত পড়া যায়। বইয়ের মত এখানে পাতা উল্টানো যায়। প্রয়োজনে যে কোনো পৃষ্ঠায় চলে যাওয়া যায়। 

শিক্ষাসফরে যাওয়ার অনুমতি চেয়ে প্রধান শিক্ষকের কাছে দরখাস্ত লেখো।

২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বরাবর  প্রধান শিক্ষক  ময়মনসিংহ গার্লস স্কুল  বিষয়ঃ শিক্ষাসফরে যাওয়ার জন্য অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও অনুমতি প্রদানের আবেদন। জনাব, সবিনয় নিবেদন এই যে, আমরা আপনার স্কুলের 'ক' শ্রেণির শিক্ষার্থী। আমরা ঠিক করেছি  শিক্ষা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে শিক্ষাসফরে কুয়াকাটা যাব। সেখানকার সমুদ্রের তীরে দাঁড়িয়ে সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্তের দৃশ্য উপভোগ করব। শিক্ষাসফরে আমরা তিন দিন থাকব। আর এ তিন দিনে আমাদের প্রায় ২০ হাজার টাকা খরচ হবে। আমাদের পক্ষে এতো টাকা বহন করা সম্ভব নয়। তাই আমরা আপনার সহযোগিতা কামনা করছি। আপনার অনুমতি পেলে আমরা এ টাকার অর্ধেক নিজেরা চাঁদার মাধ্যমে সংগ্রহ করব।  অতএব বিনীত প্রার্থনা, এই ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করে বাধিত করবেন।  বিনীত  'ক' শ্রেণির শিক্ষার্থীদের পক্ষে  মারজিয়া রহমান  রোল নম্বরঃ ০২

সাধু ভাষারীতি এবং চলিত ভাষারীতি

  সাধু ভাষারীতি এবং চলিত ভাষারীতি সাধু ভাষারীতিঃ যে ভাষারীতি অধিকতর গাম্ভীর্যপূর্ণ, তৎসম শব্দবহুল, ক্রিয়াপদের রুপ প্রাচীনরীতি অনুসারী এবং আঞ্চলিকতামুক্ত তা-ই সাধু ভাষারীতি। যেমনঃ এক ব্যক্তির দুইটি পুত্র ছিল। চলিত ভাষারীতিঃ ভাগীরথী নদীর তীরবর্তী স্থানসমূহের মৌখিক ভাষারীতি মানুষের মুখে মুখে রূপান্তর লাভ করে প্রাদেশিক শব্দাবলি গ্রহণ এবং চমৎকার বাকভঙ্গির সহযোগে গড়ে ওঠে। এই ভাষারীতিকেই চলিত ভাষারীতি বলে। যেমনঃ একজন লোকের দুটি ছেলে ছিল। সাধু ভাষারীতির বৈশিষ্ট্য ক. সাধু ভাষার রুপ অপরিবর্তনীয়। অঞ্চলভেদে বা কালক্রমে এর কোনো পরিবর্তন হয় না। খ . এ ভাষারীতি ব্যাকরণের সুনির্ধারিত নিয়ম অনুসরণ করে চলে। এর পদবিন্যাস সুনিয়ন্ত্রিত ও সুনির্দিষ্ট। গ . সাধু ভাষারীতিতে তৎসম বা সংস্কৃত শব্দের ব্যবহার বেশি বলে এ ভাষায় এক প্রকার আভিজাত্য ও গাম্ভীর্য আছে। ঘ . সাধু ভাষারীতি সুধু লেখায় ব্যবহার হয়। তাই কথাবার্তা, বক্তৃতা, ভাষণ ইত্যাদির উপযোগী নয়। ঙ . সাধু ভাষারীতিতে সর্বনাম ও ক্রিয়াপদের পূর্ণরুপ  ব্যবহৃত হয়। চলিত ভাষারীতির বৈশিষ্ট্য ক . চলিত ভাষা সর্বজনগ্রাহ্য মার্জিত ও গতিশীল ভাষা। তাই এটি মানুষের কথাব...