Skip to main content

সিরাজগঞ্জ জেলা


 সিরাজগঞ্জ জেলা

প্রশ্নঃ সিরাজগঞ্জ জেলা প্রতিষ্ঠিত হয় কত সালে ?

উত্তরঃ ১৯৮৪ সালে।


প্রশ্নঃ  সিরাজগঞ্জ জেলার সীমানা কি ?

উত্তরঃ উত্তরে বগুড়া, দক্ষিনে পাবনা, পূর্বে টাঙ্গাইল, জামালপুর ও যমুনা নদী এবং

পশ্চিমে নাটোর জেলা।


প্রশ্নঃ সিরাজগঞ্জ জেলার আয়তন কত ?

উত্তরঃ ২,৪৯৮ বর্গ কিলোমিটার।


 প্রশ্নঃ সিরাজগঞ্জ জেলার জনসংখ্যা কত ?

উত্তরঃ ৩২,২০,৮১৪ জন।


 প্রশ্নঃ সিরাজগঞ্জ জেলার ঘনত্ব কত ?

উত্তরঃ ১২৯০ জন প্রতি বর্গ কিলোমিটারে।


 প্রশ্নঃ সিরাজগঞ্জ জেলার জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার কত ?

উত্তরঃ ১.৩৮%।


প্রশ্নঃ সিরাজগঞ্জ জেলার জনসংখ্যার অনুপাত কত ?

উত্তরঃ পুরুষ-১০০ / নারী-১০০।


প্রশ্নঃ সিরাজগঞ্জ সাক্ষরতার হার কত ?

উত্তরঃ শতকরা ৪২.১ ভাগ।


প্রশ্নঃ সিরাজগঞ্জ জেলার সাক্ষরতার আন্দোলনের নাম কি?

উত্তরঃ প্রদীপ্ত সিরাজগঞ্জ।


প্রশ্নঃ সিরাজগঞ্জ জেলার গ্রাম কতটি ?

উত্তরঃ ২১৮০ টি।


প্রশ্নঃ সিরাজগঞ্জ জেলার কতটি ইউনিয়ন আছে ?

উত্তরঃ ৮২ টি।


প্রশ্নঃ সিরাজগঞ্জ জেলার উপজেলা/থানা কতটি ও কি কি ?

উত্তরঃ ৯ টি। সিরাজগঞ্জ সদর, রায়গঞ্জ, চৌহালী, উল্লাপাড়া, কাজিপুর, কামারখন্দ,

তাড়াশ,বেলকুচি ও শাহজাদপুর।


প্রশ্নঃ সিরাজগঞ্জ জেলার পৌরসভা কতটি ?

উত্তরঃ ৬ টি। ( উল্লাপাড়া, শাহজাদপুর, সিরাজগঞ্জ, কাজিপুর )


প্রশ্নঃ সিরাজগঞ্জ জেলার নদ-নদী কি কি ?

উত্তরঃ যমুনা, করোতোয়া, ইছামতি, ফুলজোড় ইত্যাদি।

প্রশ্নঃ সিরাজগঞ্জ জেলার ঐতিহাসিক ও দর্শনীয় স্থান কি কি ?

উত্তরঃ মক্কা আউলিয়া মসজিদ, এনায়েতপুরের খাজা পীর সাহেবের মাজার, বেহুলার

বাড়ি, শিব মন্দির।


প্রশ্নঃ সিরাজগঞ্জ জেলার শিল্প ও খনিজ সম্পদগুলো কি কি ?

উত্তরঃ জুট মিলস, টেক্সটাইল মিলস, তাঁতশিল্প, সিমেন্ট কারখানা ।


প্রশ্নঃ সিরাজগঞ্জ বিশেষ বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ কারা কারা ?

উত্তরঃ আব্দুর রশিদ তর্কবাগীশ (রাজনীতিবিদ), আব্দুল হামিদ (রাজনীতিবিদ), মহাদেব

 
সাহা (কবি), রজনীকান্ত সেন (কবি), ইসমাইল হোসেন সিরাজী (সাহিত্যিক),
ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী (রাজনীতিবিদ ও জাতীয় নেতা),ফজলে লোহানী,
আবদুল্লাহ আল-মুতী (শিক্ষাবিদ), মোহাম্মদ নাসিম (রাজনীতিবিদ)।

Comments

Popular posts from this blog

ই-বুক রিডার বলতে কি বোঝ?

প্রশ্নঃ ই-বুক রিডার বলতে কি বোঝ? উত্তরঃ ইলেক্ট্রনিক বুক রিডার এর সংক্ষিপ্ত রুপ হচ্ছে ই-বুক রিডার। সাধারণ ই-বুক হচ্ছে ছবি ও লেখা সমৃদ্ধ একটি ডিজিটাল সিস্টেম যেতি কম্পিউটার বা অন্যান্য ডিভাইস দিয়ে পড়া যায়। ই-বুক রিডার হচ্ছে ই-বুক পড়ার একটি সফটওয়্যার। ই-বুক রিডার এ সহস্রাধিক বই ডাউনলোড করে রাখা যায়। পরবর্তীতে ইচ্ছানুযায়ী যে কোন বই ওপেন করে সাধারণ বইয়ের মত পড়া যায়। বইয়ের মত এখানে পাতা উল্টানো যায়। প্রয়োজনে যে কোনো পৃষ্ঠায় চলে যাওয়া যায়। 

শিক্ষাসফরে যাওয়ার অনুমতি চেয়ে প্রধান শিক্ষকের কাছে দরখাস্ত লেখো।

২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বরাবর  প্রধান শিক্ষক  ময়মনসিংহ গার্লস স্কুল  বিষয়ঃ শিক্ষাসফরে যাওয়ার জন্য অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও অনুমতি প্রদানের আবেদন। জনাব, সবিনয় নিবেদন এই যে, আমরা আপনার স্কুলের 'ক' শ্রেণির শিক্ষার্থী। আমরা ঠিক করেছি  শিক্ষা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে শিক্ষাসফরে কুয়াকাটা যাব। সেখানকার সমুদ্রের তীরে দাঁড়িয়ে সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্তের দৃশ্য উপভোগ করব। শিক্ষাসফরে আমরা তিন দিন থাকব। আর এ তিন দিনে আমাদের প্রায় ২০ হাজার টাকা খরচ হবে। আমাদের পক্ষে এতো টাকা বহন করা সম্ভব নয়। তাই আমরা আপনার সহযোগিতা কামনা করছি। আপনার অনুমতি পেলে আমরা এ টাকার অর্ধেক নিজেরা চাঁদার মাধ্যমে সংগ্রহ করব।  অতএব বিনীত প্রার্থনা, এই ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করে বাধিত করবেন।  বিনীত  'ক' শ্রেণির শিক্ষার্থীদের পক্ষে  মারজিয়া রহমান  রোল নম্বরঃ ০২

সাধু ভাষারীতি এবং চলিত ভাষারীতি

  সাধু ভাষারীতি এবং চলিত ভাষারীতি সাধু ভাষারীতিঃ যে ভাষারীতি অধিকতর গাম্ভীর্যপূর্ণ, তৎসম শব্দবহুল, ক্রিয়াপদের রুপ প্রাচীনরীতি অনুসারী এবং আঞ্চলিকতামুক্ত তা-ই সাধু ভাষারীতি। যেমনঃ এক ব্যক্তির দুইটি পুত্র ছিল। চলিত ভাষারীতিঃ ভাগীরথী নদীর তীরবর্তী স্থানসমূহের মৌখিক ভাষারীতি মানুষের মুখে মুখে রূপান্তর লাভ করে প্রাদেশিক শব্দাবলি গ্রহণ এবং চমৎকার বাকভঙ্গির সহযোগে গড়ে ওঠে। এই ভাষারীতিকেই চলিত ভাষারীতি বলে। যেমনঃ একজন লোকের দুটি ছেলে ছিল। সাধু ভাষারীতির বৈশিষ্ট্য ক. সাধু ভাষার রুপ অপরিবর্তনীয়। অঞ্চলভেদে বা কালক্রমে এর কোনো পরিবর্তন হয় না। খ . এ ভাষারীতি ব্যাকরণের সুনির্ধারিত নিয়ম অনুসরণ করে চলে। এর পদবিন্যাস সুনিয়ন্ত্রিত ও সুনির্দিষ্ট। গ . সাধু ভাষারীতিতে তৎসম বা সংস্কৃত শব্দের ব্যবহার বেশি বলে এ ভাষায় এক প্রকার আভিজাত্য ও গাম্ভীর্য আছে। ঘ . সাধু ভাষারীতি সুধু লেখায় ব্যবহার হয়। তাই কথাবার্তা, বক্তৃতা, ভাষণ ইত্যাদির উপযোগী নয়। ঙ . সাধু ভাষারীতিতে সর্বনাম ও ক্রিয়াপদের পূর্ণরুপ  ব্যবহৃত হয়। চলিত ভাষারীতির বৈশিষ্ট্য ক . চলিত ভাষা সর্বজনগ্রাহ্য মার্জিত ও গতিশীল ভাষা। তাই এটি মানুষের কথাব...