Skip to main content

Posts

Write a dialogue between you and your friend about COVID-19.

Suppose, you are Sahil/Khusi  and your friend is Raghib/Jhumur. You are speaking to each other one phone. Your friend wants to knew about COVID-19. Now, write a dialogue between you and your friend about COVID-19. Ans: Sahil: Hello! Could I speak to Raghib, please? Raghib: Speaking! Is it Sahil? How're you, my friend? Sahil: I'm fine so far. What about you? Raghib: I'm also fine. But I'm much worried about the COVID-19 pandemic. Sahil: Me too! The situation is getting worse. Raghib: I don't know much about the disease. Could you tell me more about it? Sahil: Sure! COVID-19 is caused by a specific type of coronavirus. It is a highly infectious respiratory disease. It spreads from the cough or sneeze or touch of an infected person. Raghib: Well, I've heard that the symptoms of the disease are high fever, dry cough, sore throat, losing sense of smell, weakness, diarrhoea, breathing problem, etc. Sahil: Right! However, the disease has no actual remedy yet. ...

করোনার এই সময়ে হাত ধোয়ার বিষয়ে সচেতন করে ছোট ভাইকে একটি পত্র লেখো।

হালিশহর, চট্টগ্রাম মে ১০, ২০২১ প্রিয় রাতুল, স্নেহ ও ভালোবাসা নিও। আশা করি ভালো আছ। আজ তোমাকে হাত ধোয়ার বিষয়ে লিখতে বসেছি। তুমি বর্তমানে করোনাভাইরাসের ভয়াবহতা সম্পর্কে নিশ্চয় জানো। এই ভাইরাস মারাত্মক ছোঁয়াচে। এর সংক্রমণ থেকে বাঁচতে হলে সবসময় হাত পরিষ্কার রাখতে হবে। এজন্য সাবান দিয়ে পরিষ্কার পানিতে ভালোভাবে হাত ধুতে হবে। তুমি সাবান বা হ্যান্ডওয়াশ দিয়ে নিয়মিত ২০ সেকেন্ড ধরে হাত ধুবে। অপরিষ্কার হাতে নাক, মুখ ও চোখ স্পর্শ করবে না। হাঁচি-কাশি দেওয়ার পর সাথে সাথে জীবাণুনাশক সাবান দিয়ে ভালোভাবে হাত ধুয়ে নিবে। এছাড়াও খাওয়ার আগে ও পরে, শৌচাগার ব্যবহারের পর অবশ্যই হাত ধুয়ে নিবে। এই হাত ধোয়ার মাধ্যমে তুমি করোনা ভাইরাসসহ বিভিন্ন সংক্রামক জীবাণু থেকে সুরক্ষিত থাকতে পারবে। আজ এখানেই শেষ করছি। করোনার এই সময়ে অপ্রয়োজনে বাসার বাইরে যাবে না। ভালো থেকো। আব্বা-আম্মাকে আমার সালাম দিও। ইতি তোমার বড় ভাই রায়হান [message] বিশেষ দ্রষ্টব্য এখানে প্রেরক ও প্রাপকের ঠিকানা-সংবলিত খাম আঁকতে হবে।

কালবৈশাখী

কালবৈশাখী গ্রীষ্মকালে বাংলাদেশ ও দক্ষিণ-পূর্ব ভারতে আঘাত হানা একধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগের নাম কালবৈশাখী। 'কাল' ও 'বৈশাখী' শব্দ দুটির সমন্বয়ে 'কালবৈশাখী' শব্দটি গঠিত হয়েছে। 'কাল' শব্দের অর্থ সময় বা ঋতু। কালো বর্ণ বোঝাতেও 'কাল' শব্দের ব্যবহার দেখা যায়। আবার, ধ্বংসকারী অর্থেও শব্দটি ব্যবহৃত হয়। কালবৈশাখীর নামকরণ কালো বর্ণের মেঘ বা উক্ত ঝড়ের ধ্বংস রুপের কারণে হয়ে থাকতে পারে। বাংলাদেশে সাধারণত বৈশাখ (এপ্রিল-মে) মাস জুড়ে বিক্ষিপ্তভাবে তীব্র বায়ুপ্রবাহ, বজ্রঝড় ও ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানে। স্থানীয়ভাবে এ ঝড়কে কালবৈশাখী নামে অভিহিত করা হয়। কোনো স্থানের ভূপৃষ্ঠ অত্যধিক তাপমাত্রার কারণে উত্তপ্ত হয়ে উঠলে বায়ুমণ্ডলের ভূমিসংলগ্ন বায়ুও উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। উত্তপ্ত বায়ু হালকা হয়ে উপরের দিকে উঠতে থাকে এবং ওই স্থানে বায়ুশূন্য অবস্থা সৃষ্টি করতে চায়। কিন্তু পার্শ্ববর্তী ঠাণ্ডা ও ভারী বায়ু ওই শূন্যস্থান পূরণ করার জন্য প্রবল বেগে ধাবিত হয়। ফলে সেখানে প্রবল ঘূর্ণির সৃষ্টির হয়। এই ঘূর্ণি নিম্ন আকাশে ঘনকালো মেঘ সৃষ্টি করে। ফলে ঘূর্ণিঝড় ও বজ্রবৃষ্টি শুরু হয়। কখনো কখনো শিলাবৃষ্টিও হত...

ক্ষমার প্রতিদান

  ক্ষমার প্রতিদান রাসুল (সাঃ) একদিন মসজিদে বসে আছেন। সাহাবীরা তাঁকে ঘিরে আছেন। এমন সময় রাসুল (সাঃ) বললেন, "এখন যিনি মসজিদে প্রবেশ করবেন, তিনি বেহেশতের অধিবাসী।" একথা শুনে উপস্থিত সব সাহাবী (রাঃ) অধীর আগ্রহে তাকিয়ে থাকলেন মসজিদের প্রবেশ মুখে। সবার মধ্যে জল্পনা কল্পনা চলছে হয়তো হযরত আবু বকর সিদ্দীক (রাঃ) বা হযরত উমর (রাঃ) অথবা এমন কেউ আসছেন যাঁদের বেহেশতের সুসংবাদ আল্লাহপাক ঘোষণা করেছেন। কিন্তু সবাইকে অবাক করে দিয়ে মসজিদে প্রবেশ করলেন একজন সাধারণ আনসার সাহাবী। এমনকি তার নাম পরিচয় পর্যন্ত জানা ছিল না অধিকাংশের। এরপরের দিনেও সাহাবীরা মসজিদে বসে আছেন রাসুল (সাঃ) কে ঘিরে। রাসুল (সাঃ) আবার বললেন,  "এখন যিনি মসজিদে প্রবেশ করবেন, তিনি বেহেশতের অধিবাসী।" সেদিনও মসজিদে প্রবেশ করলেন সেই সাহাবী। তৃতীয় দিন রাসুল (সাঃ) সাহাবিদের লক্ষ্য করে আবার ঘোষণা দিলেন,  "এখন যিনি মসজিদে প্রবেশ করবেন, তিনি বেহেশতের অধিবাসী।" এবং সাহাবীরা দেখলেন সেই অতি সাধারণ সাহাবীটিই মসজিদে প্রবেশ করলেন। পরপর তিনদিন এই ঘটনা ঘটার পর সাহাবীদের মধ্যে কৌতূহল হলো সেই সাধারণ সাহাবী সম্পর্কে জানার জন্য। ত...

কোন বুড়ি বেহেশতে যাবে না!

কোন বুড়ি বেহেশতে যাবে না! তোমরা একথা নিশ্চয় জান, এই পৃথিবীতে এ পর্যন্ত যত মানুষ এসেছে এবং কিয়ামত পর্যন্ত যত মানুষ জন্ম নেবে তার মধ্যে সবচেয়ে ভালো মানুষ হলেন আমাদের নবীজী। তাঁর আলোকময় বদনখানা ছিল চাঁদের চেয়েও উজ্জ্বল। তাঁর কোমল-সুন্দর আচরণে মোমের মত গলে যেত জাতশত্রুরাও। যারা তাঁর কাছে আসতো তারা কখনো ছেড়ে যেতে চাইতো না নবীজীকে। তাঁর কথা-কর্ম ও চরিত্র ছিল যাদুমাখা, মধুময়। আমাদের নবীজী (সাঃ) যে শুধু সর্বক্ষণ ধর্মের কথাই বলতেন তা কিন্তু নয়। তিনি মাঝে মধ্যে গল্প করতেন, কৌতুক করতেন এবং রসিকতাও করতেন। একবার এক বুড়ি এলো নবীজীর দরবারে। বুড়িকে দেখে নবীজী বললেন, 'কোন বুড়ি বেহেশতে যাবে না!' একথা শুনে তো বুড়ি অস্থির। কেঁদে কেঁদে কাহিল। বুড়ির এ হাউমাউ কান্না দেখে নবীজী তাকে সান্ত্বনার-সুরে ডাকলেন। রসিকতার হাসি হেসে বললেন, আরে তুমি যখন বেহেশতে যাবে তখন কি বুড়ি থাকবে! তখন তো তুমি পূর্ণযৌবনা হয়েই বেহেশতে যাবে। এ কথা শুনে বুড়ি হেসে উঠল, বলল ও-এই কথা!!

বাংলা নববর্ষ

বাংলা নববর্ষ সূচনাঃ  বাংলা নববর্ষ বাঙালির জীবনে বিশেষ এক তাৎপর্য বহন করে। গতানুগতিক জীবনধারার মধ্যে নববর্ষ নিয়ে আসে নতুন সুর, নতুন উদ্দীপনা। বিগত বছরের সব দুঃখ-বেদনাকে একরাশ হাসি, আনন্দ আর গান দিয়ে ভুলিয়ে দিয়ে যায় নববর্ষ। প্রাচীনকাল থেকে জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে এটি বাঙালির আনন্দময় উৎসব হিসেবে সুপরিচিত। বাংলা নববর্ষ তাই বাঙালির জাতীয় উৎসব। বঙ্গাব্দ বা বাংলা সনের ইতিহাসঃ বঙ্গাব্দ বা বাংলা সন প্রচলনের ইতিহাস রহস্যে ঘেরা। কোনো কোনো ইতিহাসবিদ মনে করেন, বাংলার সুলতান হোসেন শাহ বাংলা সনের প্রবর্তক। কারও কারও মতে, দিল্লির সম্রাট আকবর বাংলা সনের প্রচলন করেন। তার নির্দেশে আমির ফতেউল্লাহ সিরাজি পূর্বে প্রচলিত হিজরি ও চান্দ্র বছরের সমন্বয়ে সৌর বছরের প্রচলন করেন। তবে সুলতান হোসেন শাহের সময়ে (৯০৩ হিজরি) বাংলা সনের প্রচলন হলেও সম্রাট আকবরের সময় (৯৬৩ হিজরি) থেকেই এটি সর্বভারতীয় রূপ লাভ করে। তখন থেকেই এটি বাঙালি সংস্কৃতির সাথে নিবিড়ভাবে সম্পর্কিত। বাংলা সন আপামর বাঙালি জাতির একান্ত নিজস্ব অব্দ। নববর্ষের উৎসবঃ বাঙালিরা প্রাচীনকাল থেকেই নববর্ষ উদযাপন করে আসছে। তখন বছর শুরু হতো অগ্রহায়ণ মাস থেকে। ...

একতাই বল। Unity is Strength.

একতাই বল। Unity is Strength. ভাব সম্প্রসারণঃ মানুষ সামাজিক জীব। পরিবারের প্রত্যেকে একে অপরের ওপর নির্ভরশীল। এই পরস্পরের ওপর নির্ভরশীলতা থেকে গড়ে উঠেছে মানবসমাজ; মানুষের একতাবোধ। তাই মানবজীবনের অস্তিত্বের সঙ্গে একতার গভীর সম্পর্ক। মানুষকে প্রতিকূল পরিবেশের মধ্যেও জীবনযাপন করতে হয়। প্রতিকূল পরিবেশে শত্রুর মোকাবেলা করার জন্য মানুষের দরকার সংঘবদ্ধ শক্তির। একতাবদ্ধ জীবনে আছে নিরাপত্তার নিশ্চয়তা। ঐক্যবদ্ধ জাতিকে কোনো শক্তিই পদানত করতে পারে না। একতার কল্যাণ প্রতিফলিত হয় ব্যক্তি ও জাতীয় জীবনেও। একজনে যে কাজ করতে পারে, দশজনে তার বহুগুণ কাজ করা সম্ভব। এভাবে জাতি একতার গুণে বড় হয়। আজকের বিশ্বে যারা উন্নত ও সমৃদ্ধ জাতি হিসেবে পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে সব ভেদাভেদ ভুলে জাতীয়  ঐক্যে উদ্বুদ্ধ হয়েছে। যে জাতি  ঐক্যবদ্ধ নয়, সে জাতির উন্নতি অসম্ভব। ব্যক্তির ক্ষেত্রে বন্ধুবান্ধবহীন নিঃসঙ্গ জীবন যেমন বিভ্রান্তিকর, তেমনি একতাহীন জাতির ধ্বংস অনিবার্য। ব্যক্তিজীবনের স্বার্থে, জাতীয় জীবনের কল্যাণে এবং মানবজাতির মঙ্গলের জন্যে মানুষের একতাবদ্ধ থাকা একান্তই অপরিহার্য।