Skip to main content

Posts

ই- চিকিৎসা কেন্দ্র সম্পর্কে বর্ণনা কর। Describe The E-Medical Center.

প্রশ্নঃ  ই- চিকিৎসা কেন্দ্র সম্পর্কে বর্ণনা কর।  Describe The E-Medical Center. উত্তরঃ ই-চিকিৎসা হচ্ছে ইন্টারনেট বা মোবাইল টেলিফোনে কোনো বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের সেবা বা পরামর্শ নেওয়া। ই-চিকিৎসা অনেক দ্রুত এবং কম ব্যয়ে নেওয়া যায়। আর ই-চিকিৎসা কেন্দ্র হচ্ছে একটি ওয়েবসাইটের ঠিকানা যেখানে বিভিন্ন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের নামের লিস্ট, তাদের মোবাইল টেলিফোন নাম্বার এবং তাদের চেম্বারের ঠিকানা থাকে। ইন্টারনেট বা মোবাইল টেলিফোন থাকলে অতি সহজেই যেকোনো স্থান থেকে ই-চিকিৎসা কেন্দ্র থেকে অল্প ব্যয়েই ই-চিকিৎসা পাওয়া যায়। এর ফলে আগের মতো চিকিৎসার জন্য ডাক্তারের কাছে যাওয়া অনেক কমেছে এবং আমাদের সময়, টাকা সংরক্ষিত হচ্ছে। 

ই-বুক রিডার বলতে কি বোঝ?

প্রশ্নঃ ই-বুক রিডার বলতে কি বোঝ? উত্তরঃ ইলেক্ট্রনিক বুক রিডার এর সংক্ষিপ্ত রুপ হচ্ছে ই-বুক রিডার। সাধারণ ই-বুক হচ্ছে ছবি ও লেখা সমৃদ্ধ একটি ডিজিটাল সিস্টেম যেতি কম্পিউটার বা অন্যান্য ডিভাইস দিয়ে পড়া যায়। ই-বুক রিডার হচ্ছে ই-বুক পড়ার একটি সফটওয়্যার। ই-বুক রিডার এ সহস্রাধিক বই ডাউনলোড করে রাখা যায়। পরবর্তীতে ইচ্ছানুযায়ী যে কোন বই ওপেন করে সাধারণ বইয়ের মত পড়া যায়। বইয়ের মত এখানে পাতা উল্টানো যায়। প্রয়োজনে যে কোনো পৃষ্ঠায় চলে যাওয়া যায়। 

জিপিএস বলতে কি বুঝ? সংক্ষেপে বর্ণনা করো।

প্রশ্নঃ   জিপিএস বলতে কি বুঝ? সংক্ষেপে বর্ণনা করো। উত্তরঃ জিপিএস এর পুরো নাম হচ্ছে "Global Positioning System" নিখুঁতভাবে পৃথিবীর কোনো স্থানের অবস্থান সম্পর্কে জানতে যে প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয় তার নাম জিপিএস। বর্তমানে বিভিন্ন মডেলের গাড়ি, জাহাজ, প্লেন, ল্যাপটপ এমনকি নতুন মডেলের মোবাইল ফোনে জিপিএস রিসিভার থাকে। ফলে কেউ যদি পথঘাট চিনতে না পারে তাহলে সে জিপিএস এ নির্দিষ্ট জায়গার ম্যাপকে জুড়ে দিতে পারলেই যে কোন জায়গায় নিচেন্তে  যেতে পারবে। জিপিএস কাজটি করতে পারে কৃত্রিম উপগ্রহের সাহায্যে। তারা পৃথিবীতে সংকেত পাঠায়, জিপিএস সেয় সংকেতকে কাজে লাগিয়ে গন্তব্যস্থান বা জায়গার লোকেশন বের করে।

Alphabet (বর্ণমালা)

  Alphabet (বর্ণমালা)  Alphabet: ইংরেজিতে A থেকে Z পর্যন্ত মোট ২৬ টি Letter বা বর্ণ রয়েছে। এই  Letter বা বর্ণগুলোর সমষ্টিকে  Alphabet বা বর্ণমালা বলে। Alphabet refers to the collection of all letters in a certain language. অর্থাৎ কোনো নির্দিষ্ট ভাষার অক্ষরের সমষ্টিকেই  Alphabet বলে।  Kinds of Alphabet (বর্ণমালার প্রকারভেদ): উচ্চারণভেদে ইংরেজি  Alphabet কে দু'ভাগে ভাগ করা যায়। যথাঃ  1. Vowel (স্বরবর্ণ): যেসব Letter বা বর্ণ অন্য  Letter এর সাহায্য ছাড়া নিজে নিজে উচ্চারিত হতে পারে, তাকে  Vowel বলে। The letter that is pronounced independently is called Vowel.  ইংরেজিতে Vowel মোট ৫ টি।  যেমনঃ A, E, I, O, U.  2. Consonant (ব্যঞ্জনবর্ণ):  যেসব Letter বা বর্ণ অন্য  Letter এর সাহায্য ছাড়া নিজে নিজে উচ্চারিত হতে পারে না, তাকে    Consonant বলে।  The letter that cannot be pronounced independently is called Consonant. ইংরেজিতে Vowel মোট ২১ টি।  যেমনঃ B, C, D, F, G, H, J, K, L, M, N,P, Q, R, S, T, V, W, X, ...

সাধু ও চলিত রীতিঃ সর্বনাম ও ক্রিয়া পদের পার্থক্য

সাধু ও চলিত রীতি সর্বনাম ও ক্রিয়া পদের পার্থক্য বাংলাদেশের মানুষ তাদের মনের ভাব প্রকাশের জন্য যে ভাষা ব্যবহার করে, তার নাম বাংলা ভাষা। বাংলাদেশের বাইরে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ এবং ঝাড়খন্ড, বিহার, উড়িষ্যা, ত্রিপুরা, আসামের করিমগঞ্জ ও কাছাড়ের অধিবাসীদের একটি অংশের মাতৃভাষা বাংলা। বস্তুত, দেশ-জাতি-ধর্মনির্বিশেষে বাঙালি জনসমাজে ব্যবহৃত শব্দ নিয়ে বাংলা ভাষা গঠিত। বাংলা ভাষা প্রায় দেড় হাজার বছরের পুরনো। দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহারের ফলে বাংলা ভাষার বিভিন্ন রুপের সৃষ্টি হয়েছে। উল্লেখ্য, পৃথিবীর সব ভাষাতেই দুটো রুপ দেখা যায়। একটি লেখার ভাষা, অন্যটি মুখের ভাষা। ভাষারীতির দিক থেকে বাংলা ভাষার দুটি রূপ বা রীতি লক্ষ্য করা যায়। একটি সাধু ভাষায় এবং অপরটি চলিত ভাষা। সাধু ভাষা সাধু ভাষা বাংলা ভাষার একটি প্রাচীন লিখিত রূপ। বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন ও মধ্যযুগে পদ্যই ছিল ভাব প্রকাশের প্রধান বাহন। মধ্যযুগের কপিতয় ক্ষেত্রে চিঠিপত্র, দলিল-দস্তাবেজে গদ্যের ব্যবহার গেলেও তা ছিল খুবই সীমিত। ইংরেজ শাসন প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকে বাংলা গদ্যে গ্রন্থ প্রণয়নের প্রয়োজন দেখা দেয়। ১৮০০ খ্রিস্টাব্দে কলকাতায় প্রতিষ্ঠিত ...

ভাষার বৈশিষ্ট্য ও বাংলা ভাষার উদ্ভব ও ক্রমবিকাশ

 ভাষার বৈশিষ্ট্য  ১। ভাষা কন্ঠনিঃসৃত ধ্বনির সাহায্যে গঠিত;  ২। ভাষার অর্থদ্যোতকটা গুণ বিদ্যমান;  ৩। ভাষা একটি বিশেষ সম্প্রদায়ের মধ্যে প্রচলিত ও ব্যবহৃত;  ৪। ভাষা মানুষের স্বেচ্ছাকৃত আচরণ ও অভ্যাসের সমষ্টি;  দেশ, কাল ও পরিবেশভেদে ভাষার পার্থক্য ও পরিবর্তন ঘটে। আদি মানবের যে ভাষা ছিল, কালের প্রবাহে তা পরিবর্তিত হয়ে বহু ভাষার জন্ম দিয়েছে। এ জন্য আমরা বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন ভাষার ব্যবহার দেখতে পাই। যেমনঃ বাংলাদেশে 'বাংলা ভাষা', ইংল্যান্ডে 'ইংরেজি ভাষা', জাপানে 'জাপানি ভাষা', রাশিয়ার 'রুশ ভাষা', ইত্যাদি। বর্তমানে পৃথিবীতে সাড়ে তিন হাজারের ওপর ভাষা প্রচলিত আছে।    বাংলা ভাষার উদ্ভব ও ক্রমবিকাশ  বাংলা ভাষা হাজার বছরের পুরনো। বাংলা ভাষার উৎসমূলে যে ভাষার সন্ধান পাওয়া যায়, তার নাম ইন্দো-ইউরোপীয় মুল ভাষা। আজ থেকে প্রায় পাঁচ হাজার বছর পূর্বে ইউরোপের মধ্যভাগ হতে দক্ষিণ-পূর্বাংশ ভূভাগে ইন্দো-ইউরোপীয় মূল ভাষা প্রচলিত ছিল। এ ইন্দো-ইউরোপীয় মূল ভাষাই হলো বাংলা ভাষার আদি উৎস। তবে এ আদি উৎস থেকে বিবর্তনের পরবর্তী ধাপেই বাংলা ভাষার জন্ম হয়নি। ভাষার স্বাভাবিক পরিব...

Letter and Alphabet

  Letter and Alphabet Letter (বর্ণ) :  ভাষা লিখে প্রকাশ করার জন্য যেসব সংকেত বা চিহ্ন  ব্যবহৃত হয়, সেগুলোকে Letter বা বর্ণ বলে।  Eng: The signs or symbol used to write a language are called letters. যেমন- A, B, C, D ইত্যাদি।  Kind of Letter (বর্ণের প্রকারভেদ) ইংরেজি  Letter  গুলকে দুই ভাবে লেখা হয়। যথাঃ ঃ  1. Capital letter (বড় হাতের অক্ষর) যেমন- A, B, C, D, E, F, G, H, I, J, K ,L, M, N, O, P, Q, R, S, T, U, V, W, X, Y, Z . 2. Small letter (ছোট হাতের অক্ষর)  যেমন- a, b, c, d, e, f, g, h, i, j, k, l, m, n, o, p, q, r, s, t, u, v, w, x, y, z . Hand-writing (হাতের লেখা) :  ইংরেজিতে হাতের লেখার জন্য আলাদা  Letter বা বর্ণ আছে। এদেরকে Scripts বা হস্তাক্ষর বলে। হাতের লেখার  Letter গুলোও দুই রকমের। যথাঃ  1. Capital letter hand-writing (বড় হাতের লেখার অক্ষর)  যেমন -   A, B, C, D, E, F, G, H, I, J, K, L, M, N, O, P, Q, R, S, T, U, V, W, X, Y, Z . 2. Small letter hand-writing (ছোট হাতের লেখার অক্ষর)  যেমন -  ...