Skip to main content

Posts

ক্ষমার প্রতিদান

  ক্ষমার প্রতিদান রাসুল (সাঃ) একদিন মসজিদে বসে আছেন। সাহাবীরা তাঁকে ঘিরে আছেন। এমন সময় রাসুল (সাঃ) বললেন, "এখন যিনি মসজিদে প্রবেশ করবেন, তিনি বেহেশতের অধিবাসী।" একথা শুনে উপস্থিত সব সাহাবী (রাঃ) অধীর আগ্রহে তাকিয়ে থাকলেন মসজিদের প্রবেশ মুখে। সবার মধ্যে জল্পনা কল্পনা চলছে হয়তো হযরত আবু বকর সিদ্দীক (রাঃ) বা হযরত উমর (রাঃ) অথবা এমন কেউ আসছেন যাঁদের বেহেশতের সুসংবাদ আল্লাহপাক ঘোষণা করেছেন। কিন্তু সবাইকে অবাক করে দিয়ে মসজিদে প্রবেশ করলেন একজন সাধারণ আনসার সাহাবী। এমনকি তার নাম পরিচয় পর্যন্ত জানা ছিল না অধিকাংশের। এরপরের দিনেও সাহাবীরা মসজিদে বসে আছেন রাসুল (সাঃ) কে ঘিরে। রাসুল (সাঃ) আবার বললেন,  "এখন যিনি মসজিদে প্রবেশ করবেন, তিনি বেহেশতের অধিবাসী।" সেদিনও মসজিদে প্রবেশ করলেন সেই সাহাবী। তৃতীয় দিন রাসুল (সাঃ) সাহাবিদের লক্ষ্য করে আবার ঘোষণা দিলেন,  "এখন যিনি মসজিদে প্রবেশ করবেন, তিনি বেহেশতের অধিবাসী।" এবং সাহাবীরা দেখলেন সেই অতি সাধারণ সাহাবীটিই মসজিদে প্রবেশ করলেন। পরপর তিনদিন এই ঘটনা ঘটার পর সাহাবীদের মধ্যে কৌতূহল হলো সেই সাধারণ সাহাবী সম্পর্কে জানার জন্য। ত...

কোন বুড়ি বেহেশতে যাবে না!

কোন বুড়ি বেহেশতে যাবে না! তোমরা একথা নিশ্চয় জান, এই পৃথিবীতে এ পর্যন্ত যত মানুষ এসেছে এবং কিয়ামত পর্যন্ত যত মানুষ জন্ম নেবে তার মধ্যে সবচেয়ে ভালো মানুষ হলেন আমাদের নবীজী। তাঁর আলোকময় বদনখানা ছিল চাঁদের চেয়েও উজ্জ্বল। তাঁর কোমল-সুন্দর আচরণে মোমের মত গলে যেত জাতশত্রুরাও। যারা তাঁর কাছে আসতো তারা কখনো ছেড়ে যেতে চাইতো না নবীজীকে। তাঁর কথা-কর্ম ও চরিত্র ছিল যাদুমাখা, মধুময়। আমাদের নবীজী (সাঃ) যে শুধু সর্বক্ষণ ধর্মের কথাই বলতেন তা কিন্তু নয়। তিনি মাঝে মধ্যে গল্প করতেন, কৌতুক করতেন এবং রসিকতাও করতেন। একবার এক বুড়ি এলো নবীজীর দরবারে। বুড়িকে দেখে নবীজী বললেন, 'কোন বুড়ি বেহেশতে যাবে না!' একথা শুনে তো বুড়ি অস্থির। কেঁদে কেঁদে কাহিল। বুড়ির এ হাউমাউ কান্না দেখে নবীজী তাকে সান্ত্বনার-সুরে ডাকলেন। রসিকতার হাসি হেসে বললেন, আরে তুমি যখন বেহেশতে যাবে তখন কি বুড়ি থাকবে! তখন তো তুমি পূর্ণযৌবনা হয়েই বেহেশতে যাবে। এ কথা শুনে বুড়ি হেসে উঠল, বলল ও-এই কথা!!

বাংলা নববর্ষ

বাংলা নববর্ষ সূচনাঃ  বাংলা নববর্ষ বাঙালির জীবনে বিশেষ এক তাৎপর্য বহন করে। গতানুগতিক জীবনধারার মধ্যে নববর্ষ নিয়ে আসে নতুন সুর, নতুন উদ্দীপনা। বিগত বছরের সব দুঃখ-বেদনাকে একরাশ হাসি, আনন্দ আর গান দিয়ে ভুলিয়ে দিয়ে যায় নববর্ষ। প্রাচীনকাল থেকে জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে এটি বাঙালির আনন্দময় উৎসব হিসেবে সুপরিচিত। বাংলা নববর্ষ তাই বাঙালির জাতীয় উৎসব। বঙ্গাব্দ বা বাংলা সনের ইতিহাসঃ বঙ্গাব্দ বা বাংলা সন প্রচলনের ইতিহাস রহস্যে ঘেরা। কোনো কোনো ইতিহাসবিদ মনে করেন, বাংলার সুলতান হোসেন শাহ বাংলা সনের প্রবর্তক। কারও কারও মতে, দিল্লির সম্রাট আকবর বাংলা সনের প্রচলন করেন। তার নির্দেশে আমির ফতেউল্লাহ সিরাজি পূর্বে প্রচলিত হিজরি ও চান্দ্র বছরের সমন্বয়ে সৌর বছরের প্রচলন করেন। তবে সুলতান হোসেন শাহের সময়ে (৯০৩ হিজরি) বাংলা সনের প্রচলন হলেও সম্রাট আকবরের সময় (৯৬৩ হিজরি) থেকেই এটি সর্বভারতীয় রূপ লাভ করে। তখন থেকেই এটি বাঙালি সংস্কৃতির সাথে নিবিড়ভাবে সম্পর্কিত। বাংলা সন আপামর বাঙালি জাতির একান্ত নিজস্ব অব্দ। নববর্ষের উৎসবঃ বাঙালিরা প্রাচীনকাল থেকেই নববর্ষ উদযাপন করে আসছে। তখন বছর শুরু হতো অগ্রহায়ণ মাস থেকে। ...

একতাই বল। Unity is Strength.

একতাই বল। Unity is Strength. ভাব সম্প্রসারণঃ মানুষ সামাজিক জীব। পরিবারের প্রত্যেকে একে অপরের ওপর নির্ভরশীল। এই পরস্পরের ওপর নির্ভরশীলতা থেকে গড়ে উঠেছে মানবসমাজ; মানুষের একতাবোধ। তাই মানবজীবনের অস্তিত্বের সঙ্গে একতার গভীর সম্পর্ক। মানুষকে প্রতিকূল পরিবেশের মধ্যেও জীবনযাপন করতে হয়। প্রতিকূল পরিবেশে শত্রুর মোকাবেলা করার জন্য মানুষের দরকার সংঘবদ্ধ শক্তির। একতাবদ্ধ জীবনে আছে নিরাপত্তার নিশ্চয়তা। ঐক্যবদ্ধ জাতিকে কোনো শক্তিই পদানত করতে পারে না। একতার কল্যাণ প্রতিফলিত হয় ব্যক্তি ও জাতীয় জীবনেও। একজনে যে কাজ করতে পারে, দশজনে তার বহুগুণ কাজ করা সম্ভব। এভাবে জাতি একতার গুণে বড় হয়। আজকের বিশ্বে যারা উন্নত ও সমৃদ্ধ জাতি হিসেবে পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে সব ভেদাভেদ ভুলে জাতীয়  ঐক্যে উদ্বুদ্ধ হয়েছে। যে জাতি  ঐক্যবদ্ধ নয়, সে জাতির উন্নতি অসম্ভব। ব্যক্তির ক্ষেত্রে বন্ধুবান্ধবহীন নিঃসঙ্গ জীবন যেমন বিভ্রান্তিকর, তেমনি একতাহীন জাতির ধ্বংস অনিবার্য। ব্যক্তিজীবনের স্বার্থে, জাতীয় জীবনের কল্যাণে এবং মানবজাতির মঙ্গলের জন্যে মানুষের একতাবদ্ধ থাকা একান্তই অপরিহার্য।

আয়তনে বৃহত্তম দেশ

  # দেশ আয়তন প্রথম রাশিয়া ১,৭০,৭৫,৪০০ বর্গ কি.মি. দ্বিতীয় কানাডা ৯৯,৭১,৪৬২ বর্গ কি.মি. তৃতীয় চীন ৯৫,৬১,০০০ বর্গ কি.মি. চতুর্থ যুক্তরাষ্ট্র ৯৩,৭২,৬১৪ বর্গ কি.মি. পঞ্চম ব্রাজিল ৮৫,১১,৯৬৫ বর্গ কি.মি. ষষ্ঠ অস্ট্রেলিয়া ৭৬,৮২,৩০০ বর্গ কি.মি. সপ্তম ভারত ৩২,৮৭,২৬৩ বর্গ কি.মি. অষ্টম আর্জেন্টিনা ২৭,৬৬,৬৫৪ বর্গ কি.মি. নবম কাজাকিস্তান ২৭,১৭,৩০০ বর্গ কি.মি. দশম আলজেরিয়া ২৩,৮১,৭৪১ বর্গ কি.মি.  

বিশ্বের প্রধান ভাষা ও ব্যবহারকারীর সংখ্যা

স্থান ভাষা ব্যবহারকারীর সংখ্যা প্রথম মান্দারিন (চৈনিক) ১২৯ কোটি ৯০ লাখ দ্বিতীয় স্প্যানিশ ৪৪ কোটি ২০ লাখ তৃতীয় ইংরেজি ৩৭ কোটি ৮০ লাখ চতুর্থ আরবি ৩১ কোটি ৫০ লাখ পঞ্চম হিন্দি ২৬ কোটি ষষ্ঠ বাংলা ২৪ কোটি ৩০ লাখ সপ্তম পর্তুগিজ ২২ কোটি ৩০ লাখ অষ্টম রুশ ১৫ কোটি ৪০ লাখ নবম জাপানি ১২ কোটি ৮০ লাখ দশম লান্দা (পাকিস্তানি) ১১ কোটি ৯০ লাখ সূত্রঃ ইথনোলগ ২১ তম সংস্করণ ২০২৮ ।

Some Important Vocabulary with Synonyms and Antonyms (#Part=4)

[accordion] 16. Gallant (adj.) = দুঃসাহসিক। Synonyms:  Bold, brave, courageous, valiant, heroic. Antonyms:  Cowardly, timed, churlish, fearful, afraid. 17. Jealous (adj.) = জিলাস, ঈর্ষাপরায়ণ। Synonyms:  Envious, covetous, suspicious, wary, grudging. Antonyms:  Unjealous, unenvious, satisfied, liberal, glad. 18. Judicious (adj.) = বিচক্ষণ।  Synonyms:  Wise, thoughtful, sagacious, expedient, prudent. Antonyms:  Indiscreet, unwise, silly, rash, foolish. 19. Laconic (adj.) = অল্প কথায় প্রকাশিত; স্বল্পভাষী। Synonyms:  Curt, terse, epigrammatic, reticent, brief. Antonyms:  Wordy, garrulous, eloquent, circumlocutory. 20. Nervous (adj.) = স্নায়ুবিকভাবে দুর্বল; বিচলিত। Synonyms:  Shaky, jumpy, timid, anxious, hesitant. Antonyms:  Brave, courageous, bold, confident, valiant.