Skip to main content

Posts

কম্পিউটারের ইতিহাস

                                                                                    কম্পিউটারের ইতিহাস  নানা বিবর্তন ও পরিবর্তন হয়ে আজকের এই আধুনিক কম্পিউটার বাস্তব রূপ লাভ করেছে।  প্রাথমিক যুগে আঙ্গুল দিয়ে, পাথর বা পায়ের দাগ কেটে গণনার পরিবর্তে আধুনিক যুগের ডিজিটাল বা সংখ্যাভিত্তিক গণনা শুরু হয়েছে। আজ থেকে প্রায় ৫ হাজার বছর আগে গণনা যন্ত্র অ্যাবাকাস সর্বপ্রথম পূর্ব চীন দেশে শুরু হয়েছিল। স্থান ভেদে এর নাম ও ধরণ কিছুটা ভিন্ন হয়ে বিভিন্ন দেশে ব্যবহার হতো বলে আমরা জানতে পারি। যেমনঃ একই অ্যাবাকাস কিছুটা ভিন্ন গঠনে জাপানে সরোবার, চীনে সুয়ান-পান এবং রাশিয়ায় স্কোটিয়া নামে পরিচিত। প্রাচীনকাল অ্যাবাকাস যন্ত্রটি প্রচুর ব্যবহৃত হলেও মানুষ এতে সন্তুষ্ট থাকতে পারেনি। সেজন্য যুগে যুগে বিভিন্ন মনিষীবিদগণ আবিষ্কারের নতুন নতুন ধারা অব্যাহত রেখেছেন। ...

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার লিখ।

প্রশ্নঃ   তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার লিখ। উত্তরঃ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আমাদের জীবনকে বদলে দিয়েছে। পৃথিবীতে এমন কোনো মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না, যে কোন না কোনভাবে প্রযুক্তি ব্যবহার করেনি। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে রাষ্ট্রের বড় বড় কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে। আন্তর্জাতিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরাও তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার করে থাকেন। আমাদের চারদিকের পরিচিত মানুষেরা, আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব সবাই ব্যক্তিগত যোগাযোগে, বিনোদন, সামাজিক যোগাযোগে, শিক্ষা ও গবেষণায়, ব্যবসায়, চিকিৎসায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার করে থাকেন। অফিসের কাজকর্ম পরিচালনার ক্ষেত্রে এটি বেশি ব্যবহৃত হয়। এইরকম অফিসকে বলে ভার্চুয়াল অফিস। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ছাড়া বর্তমান আধুনিক যুগ অচল। যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলার জন্য তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার অত্যন্ত জরুরি।

প্রশ্নঃ মোবাইল টেলিফোন কে বুদ্ধিমান যন্ত্র বলার কারণ ব্যাখ্যা করো ?

প্রশ্নঃ   মোবাইল টেলিফোন কে বুদ্ধিমান যন্ত্র বলার কারণ ব্যাখ্যা করো ? উত্তরঃ বর্তমানে মোবাইল টেলিফোন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির আশীর্বাদ হিসেবে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হচ্ছে। মোবাইল টেলিফোনের মাধ্যমে আমরা সশরীরে না গিয়ে পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে অনায়াসে যোগাযোগ করতে পারি। যোগাযোগ ছাড়াও মোবাইল টেলিফোন এর সাহায্যে গান শোনা, ছবি তোলা, ভিডিও করা, খুদে বার্তা পাঠানোর কাজ সহজেই করা যায়। প্রতিনিয়ত এর উন্নতির ফলে কম্পিউটারের কাজ আমরা মোবাইল টেলিফোনে করতে পারছি। বর্তমানে শিক্ষার্থীরা এটির ব্যবহার করে বিভিন্ন অনলাইন নির্ভর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির আবেদন খুব সহজে সম্পন্ন করতে পারছে। এভাবে মোবাইল টেলিফোন আমাদের বিভিন্নভাবে সাহায্য করেছে। এটিই জীবনের মানকে বদলে দিয়েছে। মানুষ যেমন তার বুদ্ধি দিয়ে অনেক কাজ করতে পারে, তদ্রুপ মোবাইল টেলিফোনও বিভিন্ন ফাংশন ব্যবহার করে বিভিন্ন কাজ করতে পারে। এইজন্যই মোবাইল টেলিফোন কে একটি বুদ্ধিমান যন্ত্র বলা হয়।

কম্পিউটার কি ?

কম্পিউটার কি ? ল্যাটিন শব্দ Computare থেকে ইংরেজি Computer শব্দের উৎপত্তি, যার অর্থ গণনাকারী যন্ত্র। কম্পিউটার হল কোন জটিল সমস্যা সমাধানের জন্য সারিবদ্ধ, সুশৃংখল নির্দেশ বা প্রোগ্রাম নিয়ন্ত্রিত একটি হিসাবকারী যন্ত্র। যদিও হিসাবকে সামনে রেখে কম্পিউটারের যাত্রা শুরু তথাপি আধুনিক কম্পিউটারকে শুধু হিসাবকারী যন্ত্র হিসেবে বিবেচনা করা ঠিক হবে না, কারণ আজকের কম্পিউটার শুধুমাত্র হিসাবের মধ্যে সীমাবদ্ধ না থেকে মাল্টিপারপাস ব্যবহার হয়ে আসছে। যেমন- গবেষণাকাজে, শিক্ষাক্ষেত্রে, চিকিৎসা ক্ষেত্রে, যুদ্ধক্ষেত্রে, আবহাওয়ার পূর্বাভাস অর্থাৎ এমন কোন ক্ষেত্র নেই যেখানে কম্পিউটার ব্যবহার করা হচ্ছে না। কম্পিউটার হল বর্তমান বিশ্বে সর্বাধিক দ্রুতগতির ও চমকপ্রদক ইলেকট্রনিক্স যন্ত্র, যা নির্ভুলভাবে বিশ্লেষণ করে তথ্য প্রদান করে থাকে। অতএব, কম্পিউটার একটি যন্ত্র যা তথ্য গ্রহণ, ধারণ ও বিশ্লেষণ করে ফলাফল প্রদান করতে পারে।  

Parts of English Grammar

Parts of English Grammar কার্য অনুসারে ইংরেজি ব্যাকরণ কে ৫ ভাগে বিভক্ত করা যায়। যথাঃ ১। Orthography ( বর্ণ প্রকরণ ): English Grammar - এর অংশ পাঠ করলে ইংরেজি বর্ণমালা ও শব্দের বানান শিক্ষা সম্পর্কে জানা যায়, তাকে Orthography বলে। যেমন- কখন s, কখন ch, কখন sh, ব্যবহার করতে হয়; কিংবা কখন c, কখন k বা কখন q, ব্যবহার করতে হয়; কিংবা জাতীয় উচ্চারণের জন্য t বা, th বা, d ব্যবহার করতে হয় ইত্যাদি এ শাখা থেকে জানা যায়। যেমন- ইংরেজির কিছু Word Latin,  কিছু Word Greek,  কিছু Word French,  কিছু Word German,  কিছু Word Bangla ও Hindi,  কিছু Word Arabic ইত্যাদি ভাষা থেকে এসেছে।  Grammar এর এই শাখাতে Word সম্পর্কিত এরূপ বিচার বিশ্লেষণ করা হয়।  ২। Etymology ( পদ প্রকরণ ): English Grammar- এর যে অংশ পাঠ করলে পদ সমূহের শ্রেণীবিন্যাস, রূপান্তর, ও ব্যুৎপত্তি সম্পর্কে জানা যায়, তাকে Orthography বলে। ৩। Syntax ( বাক্য প্রকরণ ): English Grammar- এর যে অংশ পাঠ করলে বাক্যস্থিত শব্দগুলো যথাযথ প্রয়োগের দ্বারা বাক্য গঠন সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যায় তাকে Syntax ব...

প্রশ্নঃ বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট ১ সম্পর্কে লিখ ?

প্রশ্নঃ  বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট ১ সম্পর্কে লিখ ? উত্তরঃ বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট বাংলাদেশের প্রথম জিও স্টেশনারি স্যাটেলাইট।  পৃথিবী থেকে ৩৬,০০০ হাজার কিলোমিটার উপরে অবস্থান করে বলেই একে জিও স্টেশনারি স্যাটেলাইট বলা হয়। ১২ ই মে ২০১৮ তারিখে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট ১ কে যুক্তরাষ্ট্রের কেনেডি মহাকাশ কেন্দ্র থেকে উৎক্ষেপণ করা হয়। এভাবেই নিজস্ব স্যাটেলাইটের অধিকারী দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ পৃথিবীর ৫৭ তম দেশ হিসেবে গৌরব অর্জন করে। বিস্তারিত পড়তে ক্লিক করুন এখানে।

সিরাজগঞ্জ জেলা

  সিরাজগঞ্জ জেলা প্রশ্নঃ সিরাজগঞ্জ জেলা প্রতিষ্ঠিত হয় কত সালে ? উত্তরঃ ১৯৮৪ সালে। প্রশ্নঃ   সিরাজগঞ্জ জেলার সীমানা কি ? উত্তরঃ উত্তরে বগুড়া, দক্ষিনে পাবনা, পূর্বে টাঙ্গাইল, জামালপুর ও যমুনা নদী এবং পশ্চিমে নাটোর জেলা। প্রশ্নঃ সিরাজগঞ্জ জেলার আয়তন কত ? উত্তরঃ ২,৪৯৮ বর্গ কিলোমিটার।   প্রশ্নঃ সিরাজগঞ্জ জেলার জনসংখ্যা কত ? উত্তরঃ ৩২,২০,৮১৪ জন।   প্রশ্নঃ  সিরাজগঞ্জ জেলার ঘনত্ব কত ? উত্তরঃ ১২৯০ জন প্রতি বর্গ কিলোমিটারে।   প্রশ্নঃ সিরাজগঞ্জ জেলার জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার কত ? উত্তরঃ ১.৩৮%। প্রশ্নঃ  সিরাজগঞ্জ জেলার জনসংখ্যার অনুপাত কত ? উত্তরঃ পুরুষ-১০০ / নারী-১০০। প্রশ্নঃ   সিরাজগঞ্জ সাক্ষরতার হার কত ? উত্তরঃ শতকরা ৪২.১ ভাগ। প্রশ্নঃ   সিরাজগঞ্জ জেলার সাক্ষরতার আন্দোলনের নাম কি? উত্তরঃ প্রদীপ্ত সিরাজগঞ্জ। প্রশ্নঃ  সিরাজগঞ্জ জেলার গ্রাম কতটি ? উত্তরঃ ২১৮০ টি। প্রশ্নঃ  সিরাজগঞ্জ জেলার কতটি ইউনিয়ন আছে ? উত্তরঃ ৮২ টি। প্রশ্নঃ  সিরাজগঞ্জ জেলার উপজেলা/থানা কতটি ও কি কি ? উত্তরঃ ৯ ...