Skip to main content

Posts

Alphabet (বর্ণমালা)

  Alphabet (বর্ণমালা)  Alphabet: ইংরেজিতে A থেকে Z পর্যন্ত মোট ২৬ টি Letter বা বর্ণ রয়েছে। এই  Letter বা বর্ণগুলোর সমষ্টিকে  Alphabet বা বর্ণমালা বলে। Alphabet refers to the collection of all letters in a certain language. অর্থাৎ কোনো নির্দিষ্ট ভাষার অক্ষরের সমষ্টিকেই  Alphabet বলে।  Kinds of Alphabet (বর্ণমালার প্রকারভেদ): উচ্চারণভেদে ইংরেজি  Alphabet কে দু'ভাগে ভাগ করা যায়। যথাঃ  1. Vowel (স্বরবর্ণ): যেসব Letter বা বর্ণ অন্য  Letter এর সাহায্য ছাড়া নিজে নিজে উচ্চারিত হতে পারে, তাকে  Vowel বলে। The letter that is pronounced independently is called Vowel.  ইংরেজিতে Vowel মোট ৫ টি।  যেমনঃ A, E, I, O, U.  2. Consonant (ব্যঞ্জনবর্ণ):  যেসব Letter বা বর্ণ অন্য  Letter এর সাহায্য ছাড়া নিজে নিজে উচ্চারিত হতে পারে না, তাকে    Consonant বলে।  The letter that cannot be pronounced independently is called Consonant. ইংরেজিতে Vowel মোট ২১ টি।  যেমনঃ B, C, D, F, G, H, J, K, L, M, N,P, Q, R, S, T, V, W, X, ...

সাধু ও চলিত রীতিঃ সর্বনাম ও ক্রিয়া পদের পার্থক্য

সাধু ও চলিত রীতি সর্বনাম ও ক্রিয়া পদের পার্থক্য বাংলাদেশের মানুষ তাদের মনের ভাব প্রকাশের জন্য যে ভাষা ব্যবহার করে, তার নাম বাংলা ভাষা। বাংলাদেশের বাইরে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ এবং ঝাড়খন্ড, বিহার, উড়িষ্যা, ত্রিপুরা, আসামের করিমগঞ্জ ও কাছাড়ের অধিবাসীদের একটি অংশের মাতৃভাষা বাংলা। বস্তুত, দেশ-জাতি-ধর্মনির্বিশেষে বাঙালি জনসমাজে ব্যবহৃত শব্দ নিয়ে বাংলা ভাষা গঠিত। বাংলা ভাষা প্রায় দেড় হাজার বছরের পুরনো। দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহারের ফলে বাংলা ভাষার বিভিন্ন রুপের সৃষ্টি হয়েছে। উল্লেখ্য, পৃথিবীর সব ভাষাতেই দুটো রুপ দেখা যায়। একটি লেখার ভাষা, অন্যটি মুখের ভাষা। ভাষারীতির দিক থেকে বাংলা ভাষার দুটি রূপ বা রীতি লক্ষ্য করা যায়। একটি সাধু ভাষায় এবং অপরটি চলিত ভাষা। সাধু ভাষা সাধু ভাষা বাংলা ভাষার একটি প্রাচীন লিখিত রূপ। বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন ও মধ্যযুগে পদ্যই ছিল ভাব প্রকাশের প্রধান বাহন। মধ্যযুগের কপিতয় ক্ষেত্রে চিঠিপত্র, দলিল-দস্তাবেজে গদ্যের ব্যবহার গেলেও তা ছিল খুবই সীমিত। ইংরেজ শাসন প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকে বাংলা গদ্যে গ্রন্থ প্রণয়নের প্রয়োজন দেখা দেয়। ১৮০০ খ্রিস্টাব্দে কলকাতায় প্রতিষ্ঠিত ...

ভাষার বৈশিষ্ট্য ও বাংলা ভাষার উদ্ভব ও ক্রমবিকাশ

 ভাষার বৈশিষ্ট্য  ১। ভাষা কন্ঠনিঃসৃত ধ্বনির সাহায্যে গঠিত;  ২। ভাষার অর্থদ্যোতকটা গুণ বিদ্যমান;  ৩। ভাষা একটি বিশেষ সম্প্রদায়ের মধ্যে প্রচলিত ও ব্যবহৃত;  ৪। ভাষা মানুষের স্বেচ্ছাকৃত আচরণ ও অভ্যাসের সমষ্টি;  দেশ, কাল ও পরিবেশভেদে ভাষার পার্থক্য ও পরিবর্তন ঘটে। আদি মানবের যে ভাষা ছিল, কালের প্রবাহে তা পরিবর্তিত হয়ে বহু ভাষার জন্ম দিয়েছে। এ জন্য আমরা বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন ভাষার ব্যবহার দেখতে পাই। যেমনঃ বাংলাদেশে 'বাংলা ভাষা', ইংল্যান্ডে 'ইংরেজি ভাষা', জাপানে 'জাপানি ভাষা', রাশিয়ার 'রুশ ভাষা', ইত্যাদি। বর্তমানে পৃথিবীতে সাড়ে তিন হাজারের ওপর ভাষা প্রচলিত আছে।    বাংলা ভাষার উদ্ভব ও ক্রমবিকাশ  বাংলা ভাষা হাজার বছরের পুরনো। বাংলা ভাষার উৎসমূলে যে ভাষার সন্ধান পাওয়া যায়, তার নাম ইন্দো-ইউরোপীয় মুল ভাষা। আজ থেকে প্রায় পাঁচ হাজার বছর পূর্বে ইউরোপের মধ্যভাগ হতে দক্ষিণ-পূর্বাংশ ভূভাগে ইন্দো-ইউরোপীয় মূল ভাষা প্রচলিত ছিল। এ ইন্দো-ইউরোপীয় মূল ভাষাই হলো বাংলা ভাষার আদি উৎস। তবে এ আদি উৎস থেকে বিবর্তনের পরবর্তী ধাপেই বাংলা ভাষার জন্ম হয়নি। ভাষার স্বাভাবিক পরিব...

Letter and Alphabet

  Letter and Alphabet Letter (বর্ণ) :  ভাষা লিখে প্রকাশ করার জন্য যেসব সংকেত বা চিহ্ন  ব্যবহৃত হয়, সেগুলোকে Letter বা বর্ণ বলে।  Eng: The signs or symbol used to write a language are called letters. যেমন- A, B, C, D ইত্যাদি।  Kind of Letter (বর্ণের প্রকারভেদ) ইংরেজি  Letter  গুলকে দুই ভাবে লেখা হয়। যথাঃ ঃ  1. Capital letter (বড় হাতের অক্ষর) যেমন- A, B, C, D, E, F, G, H, I, J, K ,L, M, N, O, P, Q, R, S, T, U, V, W, X, Y, Z . 2. Small letter (ছোট হাতের অক্ষর)  যেমন- a, b, c, d, e, f, g, h, i, j, k, l, m, n, o, p, q, r, s, t, u, v, w, x, y, z . Hand-writing (হাতের লেখা) :  ইংরেজিতে হাতের লেখার জন্য আলাদা  Letter বা বর্ণ আছে। এদেরকে Scripts বা হস্তাক্ষর বলে। হাতের লেখার  Letter গুলোও দুই রকমের। যথাঃ  1. Capital letter hand-writing (বড় হাতের লেখার অক্ষর)  যেমন -   A, B, C, D, E, F, G, H, I, J, K, L, M, N, O, P, Q, R, S, T, U, V, W, X, Y, Z . 2. Small letter hand-writing (ছোট হাতের লেখার অক্ষর)  যেমন -  ...

কম্পিউটারের ইতিহাস

                                                                                    কম্পিউটারের ইতিহাস  নানা বিবর্তন ও পরিবর্তন হয়ে আজকের এই আধুনিক কম্পিউটার বাস্তব রূপ লাভ করেছে।  প্রাথমিক যুগে আঙ্গুল দিয়ে, পাথর বা পায়ের দাগ কেটে গণনার পরিবর্তে আধুনিক যুগের ডিজিটাল বা সংখ্যাভিত্তিক গণনা শুরু হয়েছে। আজ থেকে প্রায় ৫ হাজার বছর আগে গণনা যন্ত্র অ্যাবাকাস সর্বপ্রথম পূর্ব চীন দেশে শুরু হয়েছিল। স্থান ভেদে এর নাম ও ধরণ কিছুটা ভিন্ন হয়ে বিভিন্ন দেশে ব্যবহার হতো বলে আমরা জানতে পারি। যেমনঃ একই অ্যাবাকাস কিছুটা ভিন্ন গঠনে জাপানে সরোবার, চীনে সুয়ান-পান এবং রাশিয়ায় স্কোটিয়া নামে পরিচিত। প্রাচীনকাল অ্যাবাকাস যন্ত্রটি প্রচুর ব্যবহৃত হলেও মানুষ এতে সন্তুষ্ট থাকতে পারেনি। সেজন্য যুগে যুগে বিভিন্ন মনিষীবিদগণ আবিষ্কারের নতুন নতুন ধারা অব্যাহত রেখেছেন। ...

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার লিখ।

প্রশ্নঃ   তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার লিখ। উত্তরঃ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আমাদের জীবনকে বদলে দিয়েছে। পৃথিবীতে এমন কোনো মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না, যে কোন না কোনভাবে প্রযুক্তি ব্যবহার করেনি। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে রাষ্ট্রের বড় বড় কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে। আন্তর্জাতিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরাও তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার করে থাকেন। আমাদের চারদিকের পরিচিত মানুষেরা, আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব সবাই ব্যক্তিগত যোগাযোগে, বিনোদন, সামাজিক যোগাযোগে, শিক্ষা ও গবেষণায়, ব্যবসায়, চিকিৎসায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার করে থাকেন। অফিসের কাজকর্ম পরিচালনার ক্ষেত্রে এটি বেশি ব্যবহৃত হয়। এইরকম অফিসকে বলে ভার্চুয়াল অফিস। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ছাড়া বর্তমান আধুনিক যুগ অচল। যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলার জন্য তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার অত্যন্ত জরুরি।

প্রশ্নঃ মোবাইল টেলিফোন কে বুদ্ধিমান যন্ত্র বলার কারণ ব্যাখ্যা করো ?

প্রশ্নঃ   মোবাইল টেলিফোন কে বুদ্ধিমান যন্ত্র বলার কারণ ব্যাখ্যা করো ? উত্তরঃ বর্তমানে মোবাইল টেলিফোন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির আশীর্বাদ হিসেবে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হচ্ছে। মোবাইল টেলিফোনের মাধ্যমে আমরা সশরীরে না গিয়ে পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে অনায়াসে যোগাযোগ করতে পারি। যোগাযোগ ছাড়াও মোবাইল টেলিফোন এর সাহায্যে গান শোনা, ছবি তোলা, ভিডিও করা, খুদে বার্তা পাঠানোর কাজ সহজেই করা যায়। প্রতিনিয়ত এর উন্নতির ফলে কম্পিউটারের কাজ আমরা মোবাইল টেলিফোনে করতে পারছি। বর্তমানে শিক্ষার্থীরা এটির ব্যবহার করে বিভিন্ন অনলাইন নির্ভর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির আবেদন খুব সহজে সম্পন্ন করতে পারছে। এভাবে মোবাইল টেলিফোন আমাদের বিভিন্নভাবে সাহায্য করেছে। এটিই জীবনের মানকে বদলে দিয়েছে। মানুষ যেমন তার বুদ্ধি দিয়ে অনেক কাজ করতে পারে, তদ্রুপ মোবাইল টেলিফোনও বিভিন্ন ফাংশন ব্যবহার করে বিভিন্ন কাজ করতে পারে। এইজন্যই মোবাইল টেলিফোন কে একটি বুদ্ধিমান যন্ত্র বলা হয়।